Bangla choti

ইমেইল আপডেট পেতে Subscribe করুন

Enter your email address:

Thursday, March 8, 2018

Bangla choti list New choda chudir golpo update site

Bangla choti list New choda chudir golpo update site


=> bangla choti

=> valobasa24.com

=> banglachoti-story.com



ওর দুধ দুটো নাহয় একটু বড়ই Reviewed by Choti Desk on November 2 Description: প্রতিদিনকার মত ভোরে পাখির ডাক শুনে মিনার ঘুম ভাংলোতবুও সে কিছুক্ষন শুয়ে রইলগতকালের কথা মনে করে ওর মুখে এক চিলতে হাসি ফুটে উঠলও যখন বান্ধবীদের সাথে স্কুল থেকে ফিরছিল, খান সাহেবের ডাক্তার ছেলেটা ওর দিকে তাকিয়ে মৃদু হেসেছিল; তা দেখে ... Rating: 4.5
প্রতিদিনকার মত ভোরে পাখির ডাক শুনে মিনার ঘুম ভাংলোতবুও সে কিছুক্ষন শুয়ে রইল
গতকালের কথা মনে করে ওর মুখে এক চিলতে হাসি ফুটে উঠলও যখন বান্ধবীদের সাথে
স্কুল থেকে ফিরছিল, খান সাহেবের ডাক্তার ছেলেটা ওর দিকে তাকিয়ে মৃদু হেসেছিল; তা
দেখে ওর বান্ধবীরা হিংসায় মরে যায় আরকিকিছুদিন হলো খান সাহেবের ছেলে শফিক
গ্রামে বেড়াতে এসেছেতার পর থেকেই সে যেখানেই যায় গ্রামের সব মেয়ের নজর তার
দিকে ঘুরে যায়নেহায়েৎ গ্রামের মেয়ে বলে লাজুক ভাবে তাকিয়েই শুধু তারা চোখের
সুধা মেটায়, নাহলে হয়তো সারাদিন পিছে পিছেই ঘুরতমিনাও তার জীবনে এত সুন্দর
ছেলে দেখেনিআর এত বিনয়ীসেদিনই তো মিঠুর ডানায় আঘাত লাগায় ওর কাছে নিয়ে
যাওয়াতে সুন্দর করে ব্যান্ডেজ করে দিয়েছিল; মিনা পাশে বসে লজ্জায় শফিকের দিকে
তাকাতে পারছিলনা, কিন্ত ছেলেটি বারবার চোখ তুলে ওর দিকে তাকাচ্ছিলোঅবশ্য
মিনাও এখন আর সেই ছোট্ট মেয়েটি নেইও এখন কলেজে পড়ে; কোমর পর্যন্ত লম্বা চুল,
সারাদিনই কিছু না কিছু কাজ করতে হয় বলে গতানুগতিক গ্রামের মেয়েদের তুলনায় ওর
অন্যরকম সুন্দর এক ফিগার হয়েছেওর দাদী বেড়াতে আসলে, যতদিন ওদের সাথে থাকে সে
স্কুলে যেতে পারে নাওর দুধ দুটো নাহয় একটু বড়ই
তাই বলে এটা কি ওর দোষ? দাদীর ধারনা ছেলেরা নাকি ওকে দেখলে বিগড়ে যাবেতবে
এই প্রথম এই একটা ব্যাপারে মিনা মনেমনে দাদীর সাথে একমত না হয়ে পারেনি
গ্রামে যেখানেই যায় ছেলেদের নজর থাকে ওর দিকেএমনকি স্কুলেও ওর দিকে তাকিয়ে
থাকে বলে ক্লাসের প্রায় সব ছেলে প্রতিদিন স্যারদের কাছে মার খায়তবে মিনার
এগুলো দেখতে মজাই লাগেসেদিনই তো ওকে বাজে কথা বলাতে রাজু একটা ছেলেকে
আচ্ছামতন পিটিয়েছেরাজু এখন বলতে গেলে গ্রামের ছেলেদের সর্দারতাই ওর বোন
হিসেবে মিনাকে কেউ ঘাটাতে সাহস পায় নাকিন্ত মিনার অনেক বান্ধবীই এরই মধ্যে
তাদের কুমারীত্ব বিসর্জন দিয়ে ফেলেছে, খুব যে অনিচ্ছায় তাও নয়তারা ক্লাসের ফাকে
সবাই রসিয়ে রসিয়ে যে যার গল্প বলে আর মিনা হা করে শুনেওরও খুব ইচ্ছে করে একটা
ছেলে ওকে ধরে……কিন্ত রাজুর ভয়ে ছেলেরা ওর দিকে ঠিকমত চোখ তুলেই তাকাতে পারে
না, কাছে আসবে কি! এইসব ভাবতে ভাবতে মিনা বিছানায় উঠে বসলরাজু এখন কাছারী
ঘরে শোয়মিনা ক্লাস টেনে ওঠার পর থেকেই মা ওদের জন্য আলাদা ঘরের ব্যবস্থা করে
দিয়েছেনঅবশ্য এমনিতেও মিনা-রাজুর মধ্যে ভাই বোনের সম্পর্কটা এখনো আগের মতই,
ওরা দুজনে অনেক ফ্রিতবে রাজু এরই মধ্যে পাশের গ্রামের সুমিকে দিয়ে ওর কুমারত্ব
হরন করিয়েছেওকে এসে রাজু ঘটনাগুলো বলে আর মিনাও শুনে অনেক মজা পায়এইসব
ভাবতে ভাবতে বিছানা থেকে উঠতে গিয়ে মিনা দেখল চাদরটা রক্তে ভিজে আছে, ওর
সালোয়ারটাও ভেজাও তাড়াতাড়ি সালোয়ারের ফিতা খুলে দেখল রাতে তাড়াহুড়ো করে
সেনোরাটা ভালোমত লাগাতে পারেনি, তাই ফাক দিয়ে রক্ত পড়ে এই অবস্থাতবে রক্ত
পড়া বন্ধ হয়েছে দেখে ও স্বস্তির নিশ্বাস ছাড়লরাজুর এনে দেওয়া এই বিচ্ছিরি
ন্যাপকিন পড়ে গত তিনদিন ধরে সে কলেজেও যেতে পারেনিরক্তে ভরা নিজের কুমারী
যোনিটার দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে রইল মিনা, তারপর বিছানার নিচ থেকে একটা পুরোনো
ন্যাকড়া নিয়ে রক্ত মুছে নিল
তারপর একটা নতুন সালোয়ার কামিজ পড়ে বইখাতা নিয়ে
বাইরে বেড়িয়ে এলও ফ্রক পড়া ছেড়েছে সেই ক্লাস সেভেনে উঠার পর থেকেই; কিন্ত ওর
এখনো সেগুলি পড়তে ইচ্ছে করে; কারন ওর মত সুন্দর পা গ্রামের আর কয়টা মেয়ের আছে
সাহেব বাড়ির ঝিমলীকে দেখে ওও বাবার থেকে ব্লেড চুরি করে নিয়মিত পায়ের লোম
কাটেলোমের প্রতি ওর এই বিতৃষ্ঞার জন্যই ও ওর যোনির উপরেও বেশি লোম জন্মাতে
দেয়নিবাইরে এসে দেখল রাজু বাবার সাথে উঠানে মাচা বাঁধছে
কিরে রাজু কলেজ যাবি না?’ মিনা জোরে হাক দিল
না রে মিনা আজকে আব্বার সাথে শহরে যাইতে হইব, চিন্তা নাই আইজকা তুই একাই যা,
কোন সমস্যা হইব না
মিনা অতগ্য রান্নাঘরে গিয়ে ওর মায়ের থেকে টিফিনের বাটি নিয়ে কলেজের দিকে রওনা
দেয়রাস্তায় যেতে যেতে ওর বান্ধবী রিনার সাথে দেখা হয়ে গেলদুজনে মিলে গল্প
করতে করতে কলেজের রাস্তায় হাটছিল; এমন সময় একটা পিচ্চি, রহিম এসে ওদের সামনে
দাড়ালো, তারপর মিনার হাতে একটা কাগজের টুকরা ধরিয়ে দিয়ে বলল, ‘ভাইয়ে আমনেরে
এইডা দিতে কইসে
কোন ভাই?’ মিনা জিজ্ঞাস করে
রহিম কিছু না বলেই একটা হাসি দিয়ে দৌড়ে পালিয়ে গেল
ওই দেখি দেখি কে পাঠিয়েছে?’ রিনা অতি উৎসাহী হয়ে বলে
ইশ! তোকে আমি দেখতে দেই আর তুই সারা গ্রাম ছড়াস না?’ বলে মিনা কাগজটা ব্যাগে
পুরে দৌড় দিলরিনা ওকে ধরার আগেই ওরা কলেজে পৌছে গেলকলেজে টিচারদের সামনে
রিনা কিছু করার সাহস পেলো নাপ্রথম ক্লাস বাংলাওদের বাংলা ম্যাডাম নামে মাত্র
পড়ানক্লাসে এসেই একটা বই থেকে রচনা পড়ে পড়ে পুরো ক্লাস শেষ করে দেনমিনা
তাই বাংলা ক্লাস শুরু হতেই ব্যাগ থেকে কাগজটা বের করে বেঞ্চের নিচে সবার অগচরে খুলল
মিনা,
তুমি কি আজ রাত ১০টায় দক্ষিনের বাঁশ বাগানের কাছে জারুল গাছটার নিচে আমার সাথে
দেখা করতে পারবে?
তাহলে রহিমের হাতে একটা সাদা পৃষ্ঠা দিয়ে দিও, ও তোমার ছুটির সময় কলেজের গেটে
অপেক্ষা করবে
শফিক
চিঠিটা পড়ে মিনা হাসবে না কাঁদবে বুঝতে পারল নাযেই ছেলের জন্য ও সহ গ্রামের
প্রায় সব মেয়েই পাগল সে কিনা ওকে চিঠি দিয়েছে?! মিনার মন আনন্দে লাফাচ্ছিলোও
আবার ওর ভয়ও হলএত রাতে একা একা একটা ছেলের সাথে দেখা করতে যাওয়া কি ঠিক
হবে? পরক্ষনেই ও চিন্তাটা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিলশফিক অনেক ভদ্র ছেলে
উল্টাপালটা কিছুই করবে নামিনা তাই চিঠিটা ছিড়ে ফেলে ক্লাসের দিকে মন দিল
কিন্ত আজ যেন কোন ক্লাসেই মিনার মন বসছে নাশেষ ক্লাসের ঘন্টা দেওয়ার সাথে
সাথেই মিনা কাথা থকে একটা সাদা কাগজ ছিড়ে নিলবান্ধবীদের সাথে বেরিয়ে আসতে
আসতে মিনা কথামত গেটের কাছে পিচ্ছি রহিমকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলমিনা পিচ্চির
দিকে এগিয়ে গিয়ে কাগজটা ওর হাতে কাগজটা দিলকাগজ নিয়েই পিচ্চি দৌড়
কিরে মিনা ওর হাতে কি দিলি?’ মিনার বান্ধবী সালমা এসে জিজ্ঞাসা করে
আরে কিছু না, এমনেইবলে মিনা তাড়াতাড়ি বাসার পথে পা বাড়ায়
***
রাতে বাবা-মা শুয়ে যেতেই মিনা তার কামরায় গিয়ে কিছুক্ষন শুয়ে থাকার ভান করল
একটু পরে পাশের ঘর থেকে ওর আব্বার নাক ডাকার শব্দ আসতে লাগলমিনা চুপিচুপি উঠে
একটা অন্ধকারে হাতরে হাতরে আগেই বের করে রাখা একটা সালোয়ার কামিজ পরে নিয়ে
পা টিপে টিপে বাইরে বেরিয়ে এলকাছারি ঘরের পাশ দিয়ে যেতে গিয়ে মিনা একটা
খসখসে শব্দ শুনতে পেয়ে চকিতে ফিরে তাকালো, আম গাছটার পাশ থেকে কি একটা যেন
সরে গেলমিনা মনে সাহস নিয়ে বুকে ফু দিয়ে সামনের দিকে হাটতে লাগলএই কৃষ্ঞ
পক্ষের চাঁদের হাল্কা আলোয় বাঁশ বাগানের দিকে যেতে মিনার গা ছমছম করছিল
বাগানের কাছের জারুল গাছটার নিচে মিনা একটা আবছা অবয়ব দাঁড়িয়ে থাকতে দেখল
একটু কাছে যেতেই ওটা শফিক বুঝতে পেরে মিনার দেহে প্রান ফিরে এলমিনা কে দেখতে
পেয়ে শফিকের মুখে হাসি ফুটে উঠলোনরম চাঁদের আলোয় সে হাসি দেখে মিনার ইচ্ছে
হলো সে ছুটে গিয়ে শফিকের বুকে সেধিয়ে যায়, কিন্ত মিনা কিছুই না করে শুধু ওর দিকে
এগিয়ে গেল
এলে তাহলেবলে শফিক আলতো করে মিনার হাত দুটো ধরল
উম……’ ও শফিকের সাথে একা এই বাঁশবনে এই চিন্তা করে লজ্জায় মিনার তখন কিছু বলার
মত অবস্থা ছিল নাশফিক মিনার একটা হাত ধরে বলল, ‘চলো একটু হাটি
ওরা বাগানের আড়াল দিয়ে হাটতে লাগল
তারপর, তোমার পড়াশোনার কি অবস্থা?’ শফিক মিনাকে জিজ্ঞাসা করল
উম, এইতো চলতেছেমিনাও তখন একটু সহজ হয়ে এসেছে, তবে শফিক ওর হাত ধরে
রেখেছে এই চিন্তা করেই সে ক্ষনে ক্ষনে লাল হয়ে উঠছিল
হুমমেয়েদের পড়াশোনা করাটা খুব জরুরিতারপর, তোমার বড় হয়ে কি করার ইচ্ছা?’
উমআমিও আপনার মত ডাক্তার হইতে চাইমিনা প্রানপন চেষ্টা করছিল শফিকের মত
সুন্দর করে কথা বলতে, ওর এটা খুব ভালো লাগে
সেতো খুবই ভালো, চলো আমরা ঐ দিঘির পাড়টায় বসি
চাঁদের আলোয় মিনার তার মনের মত মানুষের সাথে বসে থাকতে বেশ লাগছিলদুজনেই কোন
কথা না বলে দিঘির জলে চাঁদের প্রতিবিম্ব দেখছিলহঠাৎ শফিক মিনার দিকে ফিরল,
মিনাও চোখ তুলে ওর দিকে তাকালশফিক মিনার দুই গালে ধরে ওর চোখের দিকে তাকাল
মিনার লজ্জা লাগলেও সে চোখ ফিরিয়ে নিতে পারল না
মিনা তুমি কি জানো? যেদিন তোমাকে প্রথম দেখেছিলাম, গ্রামের মেয়েদের সাথে ফুল
তুলতে যেতে সেদিন থেকেই আমি আর অন্য কোন মেয়ের দিকে তাকাতে পারিনিশফিক গভীর
গলায় মিনা কে বললকারন আমি তখন থেকেই তোমাকে ভালোবাসি মিনাবল মিনা তুমিও
কি……’ মিনা শফিকের ঠোটে আঙ্গুল রেখে থামিয়ে দেয়শফিকের ঘন কালো চোখে তাকিয়ে
থাকতে মিনার খুব লজ্জা লাগছিল, কিন্ত তাও সে দৃষ্টি সরিয়ে নিতে পারল না
আমিও আপনাকে……’ মিনা লজ্জায় আর বলতে না পেরে মুখ নামিয়ে নেয়শফিক ওর মুখটি
হাত দিয়ে তুলে নেয়
হ্যা মিনা বলো?’
মিনা কিছুই না বলে মুখটা শফিকের দিকে এগিয়ে নেয়ওকে যেন শফিকের ঠোট তীব্রভাবে
টানছিলোশফিককে অবাক করে দিয়ে মিনার ঠোট ওরটা স্পর্শ করলভদ্র ছেলে শফিকের
জীবনে প্রথম ঠোটে কোন মেয়ের স্পর্শ পেয়ে, ওর সারা দেহে যেন বিদ্যুত খেলে গেলো
মিনাও তার সব লজ্জা ভুলে শফিককে এমনভাবে চুমু খেতে লাগল যেন সারা জীবন শুধু
এভাবেই কাটিয়ে দেবেচুমু খেতে খেতে শফিকের হাত মিনার সিল্কি চুলে খেলা করছিল
মিনা শফিকের পিঠে হাত বুলিয়ে দিচ্ছিলহঠাৎ পারিপার্শের কথা চিন্তা করে দুজনেই
সচকিত হয়ে উঠলচুমু খেতে খেতে ওরা যে একটা খোলা দিঘির পাড়ে বসে আছে সে খেয়াল
তাদের ছিল নামিনা শফিকের হাত ধরে বাঁশ বাগানের দিকে টেনে নিয়ে যেতে লাগল
জোৎস্না স্নাত এ রাতে একটা ছেলের হাত ধরাও মিনার কাছে স্বাভাবিক বলে মনে হচ্ছিল
ওদিকে কোথায় চলছ?’ শফিক মিনার সাথে যেতে যেতে অবাক হয়ে প্রশ্ন করে
আরে চলোই না তোমাকে একটা যায়গা দেখাবমিনা যে কখন শফিককে তুমি বলতে শুরু
করেছে তা সে নিজেও টের পেল নাএমনিতেই মিনা গ্রামের অন্যান্য মেয়েদের মত অতটা
লাজুক না, তারউপর হয়ত শফিক বলেই ও অনেকটা সহজ হয়ে এসেছেশফিকের হাত ধরে বাঁশ
বনের মধ্য দিয়ে যেতে যেতে মিনার আজ অতটা ভয় লাগল না
কিছুদুর যেতেই শফিক অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকলএই ঘন বাঁশ বনের মাঝখানে যে এত সুন্দর
একটা ফাকা যায়গা থাকতে পারে তা ওর ধারনাতেই ছিল নাজোৎস্নার আলোয় যায়গাটা
ফকফক করছিলমিনা ওকে নিয়ে একটা গাছের তলায় বসলজোৎস্নার আলোয় শফিকের কছে
মিনাকে তখন আকাশ থেকে নেমে আসা অপ্সরীর মত লাগছিলমিনারও এই স্বপ্নময় পরিবেশে
শফিকের সাথে বসে থাকতে দারুন লাছিলবাতাবী লেবুর কোয়ার মত মিনার ঠোট যেন
আবারো শফিককে তীব্রভাবে টানছিলও মিনার গালে ধরে আবারো ওর মুখখানি নামিয়ে
আনলচাঁদের স্নিগ্ধ আলোর নিচে ওরা দুই মানব মানবী একে অপরকে চুমু খেতে লাগল
গাছতলার ঝরা পাতার বিছানায় একজন যেন আরেকজনের মধ্যে হারিয়ে যাচ্ছিলচুমু খেতে
খেতে ওদের হাত একজন আরেকজনের দেহে ঘুরে বেড়াচ্ছিলহঠাৎ করে মিনার একটা দুধে
শফিকের হাত পড়তেই মিনা কেঁপে উঠলওর লজ্জাও লাগল আবার কেমন একটা ভালোলাগার
অনুভুতিও হলশফিক দ্রুত হাত সরিয়ে নিলকিন্ত মিনা ওকে অবাক করে দিয়ে শফিকের
হাতটা টেনে ওর স্তনের উপর নিয়ে আসলওর এই গোপন যায়গায় শফিকের হাতের স্পর্শ
খুবি ভালো লাগছিলশফিকও জীবনে প্রথম কোন মেয়ের স্তনের স্পর্শ পেয়ে অন্যরকম এক
অনুভুতির সাগরে ভাসছিলসে তার সমগ্র অনুভুতিকে একাগ্র করে মিনার স্তন দুটিতে হাত
দিয়ে আলতো করে টিপে টিপে আদর করতে লাগলচাদের আলোয় মিনার মুখে গভীর আনন্দের
এক মৃদু হাসি ফুটে উঠেছিলভালোবাসার মানুষকে এভাবে পুলকিত করতে পেরে শফিকের এক
অনন্য অনুভুতি হচ্ছিল; ওর নিম্নাংগ শক্ত হয়ে উঠছিলমিনা শফিকের গালে, গলায় চুমুতে
চুমুতে ভরিয়ে দিচ্ছিলও কখনো ভাবতে পারেনি যে এভাবে নির্জনে ওর ভালোবাসার সঙ্গে
গায়ে গা লাগিয়ে তাকে আদর করার সুযোগ পাবে সেমিনা হঠাৎ সালোয়ার কামিজের উপর
দিয়ে তার উরুর কাছে শক্ত কিছুর ঘষা টের পেল; কৌতুহলে মিনা হাত বাড়িয়ে শক্ত
জিনিসটা ধরেই বুঝতে পারল ওটা আসলে শফিকের নুনুশফিকও নিজের সবচেয়ে গোপন
যায়গায় মিনার নরম হাতের স্পর্শ পেয়ে জমে গেল, একটু কেমন কেমন লাগলেও ওর এত
ভালো লাগল যে মিনার হাত সরিয়ে দিতে পারল না, বরং আরো আদরের সাথে কামিজের
উপর দিয়ে মিনার দুধগুলো টিপতে লাগলমিনাও শফিকের নুনুতে হাত দিয়েছে
চিন্তা করে একটু লাল হয়ে উঠল, কিন্ত ওরও এটায় হাত দিয়ে রাখতে আশ্চর্যরকম ভালো
লাগছিলশফিকের নুনু ধরে হাল্কা করে চাপ দিতে দিতে ওর বান্ধবীদের বলা
কাহিনিগুলোর কথা মনে পড়ে গেলমিনা আর নিজের কৌতুহল
দমিয়ে রাখতে পারল নাও শফিককে চুমু দিতে দিতেই ওর প্যান্টের বোতাম খুলতে শুরু
করল; শফিক তখন ওর দুধ টিপায় এতই ব্যাস্ত যে তার বাধা দেওয়ার কথাও মনে থাকল না
শফিকের প্যান্টের জিপ নামিয়ে মিনা ওর আন্ডারওয়্যারের ভিতরে হাত ঢুকিয়ে চমকে উঠল;
শফিকের বিশাল নুনুটা এত শক্ত আর গরম হয়ে আছেমিনার আস্তে আস্তে ওটা টিপতে লাগল,
ওর খুবই ভালো লাগছিলনিজের গুপ্তধনে মিনার হাতের স্পর্শে শফিকের অসাধারন
লাগছিলকামিজের নিচে মিনার দুধ দুটোর সৌন্দর্য দেখার জন্য সে উতলা হয়ে ছিলো;
তাই সে আস্তে আস্তে মিনার কামিজটা খুলে ফেলতে লাগল, মিনাও ওকে সাহায্য করলওর
যেন তখন প্রকৃতির সাথে এক হয়ে যেতে ইচ্ছে করছিলমিনা কামিজের নিচে কোন ব্রা
পড়েনিজীবনে কোন অশ্নীলতার ধারে কাছেও না যাওয়া শফিকের কাছে, চাদের আলোয়
মিনার নগ্ন দুধ দুটো দেখে মনে হচ্ছিল এর কাছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ কারিগরের ভাস্কর্যও
ম্লান হয়ে যাবেশফিকের আদর পেয়ে স্তনদুটো হাল্কা লাল হয়ে ছিল, তা দেখে শফিক মুখ
নামিয়ে দুটোতেই গভীর ভালোবাসায় দুটো চুমু একে দিলনিজের স্পর্শকাতর যায়গায়
শফিকের ঠোটের স্পর্শ পেয়ে মিনা দিশেহারা হয়ে উঠলও আবার শফিকের মাথাধরে ওর
স্তনের কাছে নামিয়ে আনলোশফিক এবার জিহবা দিয়ে স্তন দুটোর আশেপাশে সোহাগ
বুলিয়ে দিতে দিতে চুষতে লাগলমিনা এবার শফিকের শার্টের বোতাম একটা একটা করে
খুলে ফেলল; ওর প্রশস্ত বুকে মুখ গুজে জিহবা দিয়ে আদর করতে মিনা ওর নুনুতে হাত বুলাতে
লাগলমিনার হঠাৎ শফিকের নুনুটা খুব দেখতে ইচ্ছে করলও শফিকের আন্ডারওয়্যার সহ
প্যান্টটা পুরো খুলে ফেলার চেষ্টা করল; শফিকও ওর দুধ থেকে ক্ষনিকের জন্য মুখ তুলে ওকে
সাহায্য করলচাদের আলোয় শফিকের মুক্তি পাওয়া বিশাল নুনুটা দেখে মিনার মনে হল
যেন কোন শিল্পী পাথরে কুদে কুদে ওটা তৈরী করেছেবান্ধবীদের
কাছে ও এসবের অনেক গল্প শুনেছে, কিন্ত আজ নিজের চোখে দেখে, দুই স্তনে শফিকের
জিহবার আদর খেতে খেতে মিনা ওটা সোহাগ করার জন্য উতলা হয়ে উঠলও শফিকের নুনুটা
হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে ওঠানামা করাতে লাগলওদিকে নিম্নাঙ্গে মিনার আদর পেয়ে
শফিকও উত্তেজিত হয়ে উঠছিলওকে মিনার নিম্নাঙ্গের নিষিদ্ধ বাগান যেন চুম্বকের মত
টানছিলও মিনার নগ্ন
উপরাংশে চুমু খেতে খেতে মিনার গভীর নাভীতে এসে স্তির হলডাক্তারী বইয়ে শফিক
নাভীর ছবি দেখেছে, কিন্ত বাস্তবে কোন মেয়ের নাভী যে এতো সুন্দর হতে পারে সে
ধারনা তার ছিল নাওটা চুষতে চুষতে শফিকের হাত যেন নিজে নিজেই মিনার
সালোয়ারের ফিতা খুলতে ব্যাস্ত হয়ে পড়লোফিতা খুলে শফিক মিনার উরু পর্যন্ত
সালোয়ারটা নামিয়ে দিলচাদের আলোয় মিনার কালো প্যান্টির মাঝখানটা ভিজে গিয়ে
চিকচিক করছিলশফিক মুখ নামিয়ে সেখানে একটা চুমু দিল; কেমন একটা মাতাল করে
দেয়া গন্ধ শফিকের নালে লাগলও আর নিজেকে ধরে রাখতে না পেরে প্যান্টির উপর
দিয়েই যায়গাটা চুষতে লাগলনিজের দেহের সবচেয়ে স্পর্শকাতর যায়গায় শফিকের মুখের
স্পর্শ পেয়ে মিনা সুখে আত্নহারা হয়ে গেলও শফিকের চুল টেনে ধরে রেখেছিলশফিক
ওর মুখ আর মিনার যোনির মাঝে এই এক টুকরো কাপড়ের বাধা আর সহ্য করতে পারল না
হাত দিয়ে প্যান্টিটা নামিয়ে দিলওরা দুজনেই এখন আদিম মানব-মানবীর মত সম্পুর্ন
নগ্নমিনার উন্মুক্ত যোনিতে শফিকের ঠোটের স্পর্শ পড়তে মিনার মনে হল এ সুখ যেন এই
দুনিয়ার নয়ওর মুখ দিয়ে আদরের শীৎকার এ নির্জন গহীনে প্রতিধ্বনিত হয়ে আসতে
লাগলশফিক মিনার যোনিতে
তার ডাক্তারী জীবনে পড়া নারীর স্পর্শকাতরতার সকল জ্ঞান ঢেলে দিয়ে জিহবা দিয়ে
আদর করছিলকিছুক্ষন পরেই মিনার দেহ শক্ত হয়ে এলমুখের আদুরে চিৎকারের সাথে ওর
যোনি দিয়ে গলগল করে রস বের হয়ে এলজীবনে প্রথম এ রস বের হওয়ার
বাধভাঙ্গা আনন্দে মিনা পাগলপ্রায় হয়ে উঠলশফিক ওর রস চেটে চেটে নিতে লাগলরস
পড়া শেষ হতে মিনা শফিককে আবার ওর উপরে টেনে নিল; তারপর ওর ঠোটে ঠোট লাগিয়ে
ওকে এমনভাবে চুমু খেতে লাগল যেন আর সারা জীবন শুধু ওকে চুমু খেয়েই যাবেএভাবে
ওরা একজন আরেকজনের গায়ে গা লাগিয়ে চুমু খেতে খেতে শফিকের নুনুটা মিনার যোনির
সাথে ঘষা খাচ্ছিলমিনা চুমু খেতে খেতে আবেগে শফিককে নিজের দিকে শক্ত করে জড়িয়ে
ধরতে গিয়ে হঠাৎ মিনার যোনিতে শফিকের নুনুটা একটু ঢুকে গেল; মিনা সাথে সাথে চমকে
উঠলগরম নুনুটা ওর যোনির ভেতর ঢুকাতে ওর হাল্কা ব্যাথার মত কেমন একটা চরম সুখের
অনুভুতি হলশফিক চমকে গিয়ে বের করে আনতে গেল, কিন্ত মিনা ওকে ধরে ওর দিকে
তাকালশফিক অবাক হয়ে মিনার হরিন চোখের দিকে তাকিয়ে ছিলমিনা মাথাটা আলতো
করে একটু ঝাকিয়ে ওর মুখ নিজের দিকে টেনে নিলশফিকও আর দ্বিধা না করে মিনাকে
গভীরভাবে চুমু
খেতে খেতে আস্তে আস্তে চাপ দিলওর সতীচ্ছদ ছিড়তেই শফিকের ঠোটে মিনার
যন্ত্রনাকাতর আর্তনাদ চাপা পড়ে গেলশফিকও মিনাকে চুমু খাওয়া বন্ধ না করে ওই
অবস্থাতে স্তির থেকে ওর চুলে হাত বুলিয়ে দিয়ে মিস্টি মিস্টি কথা বলে ওকে শান্ত
করতে লাগলশফিকের ভালবাসার কথায় মিনা একটু সহজ হয়ে এলশফিক এবার ধীরে ধীরে
ওঠানামা করতে লাগলমিনার প্রথম প্রথম একটু কস্ট হচ্ছিল; কিন্ত একটু পরেই ওর ভালো
লাগা শুরু হলমিনার মনে হল জীবনে এত সুখ আর কখনো পায়নি সেশফিকও একটু একটু করে
গতি বাড়িয়ে দিলমিনা যোনিতে ওঠানামা করতে করতে শফিক ঝুকে এসে ওর সারা মুখে
জিহবা দিয়ে চাটতে লাগলমিনাও তার জিহবা বের করে শফিকেরটার সাথে মেলাতে
লাগলচাদের স্নিগ্ধ আলোর নিচে মিনা আর শফিক যেন আদিম নরনারী হয়ে উঠলমিনার
মুখ দিয়ে বেড়িয়ে আসা আদুরে চিৎকার গুলো শফিককে মিনার জন্য আরো উত্তেজিত করে
তুলছিলওর কুমার জীবনের প্রথম বীর্যপাত আর বেশীক্ষন অপেক্ষা করতে পারল না, মিনা
আর ও একসাথে চরম পুলকে উপনীত হলোদুজনে দুজনাকে এসময় শক্ত করে ধরে রেখেছিল
মিনার কুমারী যোনিতে শফিকের গরম বীর্যের স্পর্শ মিনাকে পাগল করে তুলেছিল
উত্তেজনায় মিনা শফিককে আকড়ে ধরে ওর পিঠে নখ বসিয়ে দিচ্ছিলোএরপর দুজনে
পাশাপাশি আকাশের দিকে চেয়ে কিছুক্ষন শুয়ে রইলদুজনের কেউই স্ব স্ব সুখের আবেশে
বিভোর হয়ে ছিলমিনার হঠাৎ শফিকের নেতিয়ে পড়া নুনুর দিকে চোখ চলে গেল; ওটার
মাথায় তখনো সামান্য একটু বীর্য লেগে ছিলতা দেখে মিনার খুব লোভনীয় মনে হল
মিনা উঠে গিয়ে হাত দিয়ে নুনুটা ধরে তাকিয়ে রইলশফিক সম্বিত ফিরে পেয়ে মিনার
দিকে তাকালোকিন্ত মিনা ওকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে, ওকে হতবাক করে দিয়ে
নুনুটা মুখে দিয়ে চুষতে শুরু করল
ও তখন জীবনে প্রথম চরম সুখের আনন্দে এতটাই উত্তেজিত হয়ে ছিল যে ওর সাধারন
ঘেন্নাবোধটুকুও চলে গিয়েছিলএরকম অস্বাভাবিক আদর পেয়ে ওর নুনু আবার শক্ত হতে শুরু
করলমিনার ঘন চুল ওর উরুতে শিহরন খেলিয়ে দিচ্ছিলচুষতে চুষতে শফিক আবার
উত্তেজিত হয়ে উঠলোও মিনা ধরে উপরে তুলে ওর নরম দুধগুলো আবার চুষতে শুরু করল আর
হাত দিয়ে মিনার মাংসল নিতম্বে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলমিনা ওর নুনুতে হাত দিয়ে
আদর করে দিতে লাগলশফিক মিনার দুধ চুষতে চুষতে
ওর বগলের নিচে জিহবা দিয়ে চাটত্তে লাগলমিনার কেমন যেন সুরসুরির মত আনন্দের
অনুভুতি হচ্ছিলমিনার বগলের নিচে আদর করতে করতে শফিক ওকে শুইয়ে দিল; তারপর ওর
পা দুটো নিজের দুই কাধে নিয়ে আবার নুনুটা মিনার গরম যোনিতে ঢুকিয়ে দিল
মিনা এবার কোন ব্যাথা ছাড়াই পরিপুর্ন সুখ অনুভব করছিলশফিক মিনাকে চেপে ধরে
ওঠানামা করতে লাগলমিনা যেন তখন স্বর্গে চলে গিয়েছেশফিক এভাবে কিছুক্ষন মৈথুন
করে ঘাড় থেকে মিনা পা নামিয়ে ওর উপুর ঝুকে ওর দুধগুলো চুষতে চুষতে ওকে থাপ দিতে
লাগলমিনার চরম সুখের শীৎকার তখন আকাশে বাতাসে ধ্বনিত হচ্ছেএই অবস্থাতেই
কিছুক্ষন থাপানোর পর আবারো দুজনেই একসাথে বীর্যপাত হলো, যেন ওরা একে অপরের
জন্যইশফিক মিনাকে ধরে আদর করতে করতে লাগল, চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিল ওর সারা
মুখহঠাৎ কি একটা মনে হতে শফিক জমে গেল
মিনা? তোমার শেষ কবে মাসিক হয়েছে?’
উমম……গতকালই তো একটা শেষ হল, কেন?’ মিনা অবাক
গতকাল?’
হ্যা!?’
ওহ, তাহলে ঠিক আছেশফিক স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেমিনার তাহলে এখন সেফ পিরিয়ড
চলছে
কেন হঠাৎ?’ মিনা শফিককে প্রশ্ন করে
অন্য সময় হলে তোমার গর্ভবতী
হয়ে যাওয়ার ভয় ছিল, কিন্ত মাসিকের পরপর কিছুদিন এ ভয় থাকে না
তুমি এতকিছু কিভাবে জানো?’ মিনা সালোয়ার কামিজ পড়ে নিতে নিতে বলে
ডাক্তারদের এসব জানতে হয়তুমিও যখন আমার মত ডাক্তার হবে তখন অনেক কিছু জানতে
পারবেশফিকও তার কাপড় পড়ে নেয়দুজনে বাঁশবাগান থেকে বের হয়ে বাড়ির পথে পা
বাড়ালো
মিনা আমি তোমাকে নিয়েই সারা জীবন থাকতে চাইশফিক মিনার হাত ধরে হাটতে
হাটতে বলে
আমিও শফিক, কিন্ত তোমার বাবা-মা কি মেনে নিবে?’ মিনা ওর দিকে তাকিয়ে বলে
শফিক থেমে মিনাকে ধরে ওর দিকে তাকিয়ে বলল, ‘আমি এখন একজন প্রতিষ্ঠিত ডাক্তার,
এখন আর সেই যুগ নেই মিনা, যে আমি আমার পরিবারের কথা মেনেই বিয়ে করবআমার
কথাই ওদের কাছে সব হতে বাধ্য
মিনা কিছু না বলে শুধু শফিকের দিকে তাকিয়ে রইলশফিক মিনার ঠোটে আলতো করে একটা
চুমু দিয়ে ওদের বাড়ির পথে পা বাড়ালমিনা শফিকের যাওয়ার পথের দিকে তাকিয়ে
রইল, যতক্ষন না অন্ধকার ওকে গ্রাস করে নিলমিনা ঘুরে ভয়ে ভয়ে ঘরের পথে পা
বাড়ালোএকা একা বাকি রাস্তাটুকু পার হয়ে বাড়ির দিকে যেতে বারবারই মিনার মনে
হচ্ছিল ওর পিছু পিছু কেউ আসছেঅবশেষে উঠানের বড় জাম গাছটা দেখতে পেয়ে মিনার
ধরে প্রান ফিরে এলপা টিপে টিপে ওর ঘরের দিকে যেতে যেতে পিছনে কাছারি ঘরের
সামনে আবার কেমন একটা শব্দ শুনতে পেল মিনারাজু না জানি কি করে ওখানে থাকে!
ভয়ে পিছনে না তাকিয়ে কোনমতে নিজের কামরায় গিয়ে শুয়ে পড়ল ওশুয়ে শুয়ে শফিকের
সাথে কাটানো ওর জীবনের সবচাইতে সুন্দর রাতটির কথা ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়ল মিনা